হাইলাকান্দি জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সরকারী গাইডলাইন মেনে শারদীয় দুর্গাপূজা পালনের নির্দেশ দিলেন হাইলাকান্দির জেলা উপায়ুক্ত রোহন কুমার ঝা।

হাইলাকান্দি জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সরকারী গাইডলাইন মেনে শারদীয় দুর্গাপূজা পালনের নির্দেশ দিলেন হাইলাকান্দির জেলা উপায়ুক্ত রোহন কুমার ঝা।

হাইলাকান্দি জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সরকারী গাইডলাইন মেনে শারদীয় দুর্গাপূজা পালনের নির্দেশ দিলেন হাইলাকান্দির জেলা উপায়ুক্ত রোহন কুমার ঝা।

হাইলাকান্দি জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সরকারী গাইডলাইন এবং সম্পুর্ণ কোবিদ প্রটোকল মেনে শারদীয় দুর্গাপূজা পালনের নির্দেশ দিলেন হাইলাকান্দির জেলা উপায়ুক্ত রোহন কুমার ঝা। আজ বেলা ১১ টার সময় জেলা উপায়ুক্তের কনফারেন্স হলে আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে হাইলাকান্দির জেলা উপায়ুক্ত রোহন কুমার ঝা এবং পুলিশ সুপার গৌরব উপাধ্যায় জানান যে এবারের সরকারি গাইডলাইন অনুযায়ী শারদীয় দুর্গাপূজার দিনগুলোতে পূজোর পেণ্ডেলগুলোর আশে পাশে কোন ধরনের মেলা বসানো যাবে না। পূজা অর্চনা অনুষ্ঠিত করার পূর্বে পুরোহিতদের অবশ্যই স্যানেটাইজেসন করতে হবে। প্রত্যেক পূজা পেণ্ডেলগুলোকে দুবার করে স্যানেটাইজেসন করতে হবে। পূজা পেণ্ডেলে প্রবেশ করতে হলে কোবিদ টিকাকরণের প্রমাণপত্র থাকতে হবে। রাত নয়টার পর কোন ধরনের মাইক বাজানো যাবে না। পূজার সময় যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এইজন্য ১২ অক্টোবর থেকে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত হাইলাকান্দি শহরে পেট্রোল অটোরিকশা, ডিজেল অটোরিকশা,ই-রিক্সা,বাইক,স্কুটি ইত্যাদি যানবাহন হাইলাকান্দি শহরে চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তাছাড়াও ভারী যানবাহন ট্রাক ইত্যাদির প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। প্রত্যেক পেণ্ডেলগুলোতে মাস্ক এবং স্যানেটাইজেশনের ব্যবস্থা থাকতে হবে। প্রতি পূজা মণ্ডপে মাস্ক পরিধান করে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ২০ জন করে দর্শনার্থী প্রতিমা দর্শন করতে পারবে। রাস্তার পাশে কোন ধরনের অস্থায়ী স্যাড বসানো যাবে না। হোটেল এবং রেষ্টুরেন্ট গুলোতে ৫০ জনের অধিক লোক জমায়েত হতে পারবে না। কোন দর্শনার্থী করোনা আক্রান্ত বলে সন্দেহ হলে পূজা উদযাপন কমিটিকে অবশ্যই তাহা প্রশাসনকে জানাতে হবে। প্রতিমা নিরঞ্জনের সময় কোন ধরনের মিছিল বের করা যাবে না। বিশর্জন ঘাটে ভিড় জমানো যাবে না। এই বিধিনিষেধ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে দূর্যোগপূর্ণ প্রতিরোধ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্ৰহন করা হবে।

LEAVE A COMMENT

Comment