বরাক উপত্যকার সরকারি ভাষা বাংলা নয়। এটা যেন সহযোগী ভাষা। কাছাড় জেলার সাংসদ ডাক্তার রাজদীপ রয় এমন উদ্ভট মন্তব্যে তোপ দাগলেন করিমগঞ্জ জেলা কংগ্রেস নেতৃবৃন্দরা।

বরাক উপত্যকার সরকারি ভাষা বাংলা নয়। এটা যেন সহযোগী ভাষা। কাছাড় জেলার সাংসদ ডাক্তার রাজদীপ রয় এমন উদ্ভট মন্তব্যে তোপ দাগলেন করিমগঞ্জ জেলা কংগ্রেস নেতৃবৃন্দরা।

বরাক উপত্যকার সরকারি ভাষা বাংলা নয়। এটা যেন সহযোগী ভাষা। কাছাড় জেলার সাংসদ ডাক্তার রাজদীপ রয় এমন উদ্ভট মন্তব্যে তোপ দাগলেন করিমগঞ্জ জেলা কংগ্রেস নেতৃবৃন্দরা।

বরাক উপত্যকার সরকারি ভাষা বাংলা নয়। এটা যেন সহযোগী ভাষা। কাছাড় জেলার সাংসদ ডাক্তার রাজদীপ রয় এমন উদ্ভট মন্তব্যে তোপ দাগলেন করিমগঞ্জ জেলা কংগ্রেস নেতৃবৃন্দরা।  ইন্দিরা ভবনে এক সাংবাদিক সম্মেলনে আয়োজিত জেলা কংগ্রেস সভাপতি সতু রায় সাংসদ জনের উদ্ভট মন্তব্যের বিরোধিতা করেন। ১৯৬১ সালের ভাষা সার্কুলার আইনের ইতিবৃত্ত তুলে ধরেন তিনি। কিভাবে বরাক উপত্যকার সরকারি ভাষা বাংলা হল তাও তুলে ধরেন তিনি। বর্তমানে প্রশাসনিক স্তরে বরাক উপত্যকায় বাংলা ভাষা ব্যবহার করা হচ্ছে। জেলা কংগ্রেস সভাপতি সতু রায় এও উল্লেখ করেন বরাক উপত্যকার সরকারি ভাষা বাংলা নয় তা এক সহযোগী ভাষা আইনের কোন ধারায় লিখিত আছে তা নিয়ে সাংসদজনের কাছে প্রশ্ন উত্থাপন করেন।

একজন জনপ্রতিনিধি হয়েও ভাষা আইনকে বিকৃতি করার চেষ্টা করছেন তাতে সাধারণ মানুষের মধ্যে বিরূপ প্রভাব পড়বে।

 

LEAVE A COMMENT

Comment