বন্ধুত্বের মুখোশের পিছনে হিংসে? আসলে কি বন্ধু ভাল চায়? এই বিষয়গুলি দেখলেই বুঝবেন

বন্ধুত্বের মুখোশের পিছনে হিংসে? আসলে কি বন্ধু ভাল চায়? এই বিষয়গুলি দেখলেই বুঝবেন

বন্ধুত্বের মুখোশের পিছনে হিংসে? আসলে কি বন্ধু ভাল চায়? এই বিষয়গুলি দেখলেই বুঝবেন

ছোটখাটো মান অভিমানকে দূরে সরিয়ে বন্ধুর পাশে আপনি সব সময়ে বিরাজমান। কিন্তু আপনার চার পাশে, যাঁদের আপনি বন্ধু বলেই মনে করেন তাঁরাও যে এমনই মনে করেন তা না-ও হতে পারে। এই অভিজ্ঞতা মোটামুটি সবারই থাকে। তবে প্রথমেই তো আর বোঝা যায় না কোন বন্ধুর মনে কী আছে। যত বয়স বাড়ে কমতে থাকে তাই বন্ধুর সংখ্যা। কিন্তু কয়েকটি বিষয় দেখলেই বোঝা যায় যে যাঁকে আপনি বন্ধু বলে মনে করেন, সে আসলে আপনার বন্ধু হওয়ার যোগ্য কি না। এদেরকে ভাল সময়ে আপনি পাবেন। ধরুন রেস্তোরাঁয় খেতে যাচ্ছেন, সিনেমা দেখতে যাচ্ছেন পাবেন। কিন্তু এরা নিজেদের সময়ের বাইরে গিয়ে কখনওই আপনার সঙ্গে মিশবেন না। বিশেষ করে খারাপ সময়ে এদের দেখা পাওয়া যায় না।কোনও সাফল্য এলে মানুষের স্বভাব তা বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করে নেওয়া। কিন্তু লক্ষ্য করে দেখবেন আপনার কোনও সাফল্য বা খুশিতে এরা মোটেও ততটা উচ্ছসিত নয়। খুব একটা খুশিও নয়।নিজের বিপদ হতে পারে ভেবেও আপনি বন্ধুর হয়ে সব সময়ে কথা বলেন। কিন্তু লক্ষ্য করে দেখবেন এরা এটা কখনওই করে না। নিজেকে সেফ সাইডে রাখতে পছন্দ করে।কারণে অকারণে আপনার খুঁত ধরতে ব্যস্ত থাকে। আপনার ভাবনা চিন্তা, মতামত, সব কিছুর মধ্যেই যেন তেন প্রকারেণ খুঁত বের করতে পারলেই এরা খুশি।বন্ধুদের মধ্যে ইয়ার্কি ফাজলামি থাকেই। কিন্তু লক্ষ্য় করে দেখবেন, এরা জন সমক্ষে আপনাকে মজা করেই অপমানজনক কথা বলেন। আপনার ভাবমূর্তি অন্যদের চোখে নীচে নামিয়ে এরা আনন্দ পায়।

LEAVE A COMMENT

Comment