লালার রাজ্যেশ্বরপুর প্রথম খণ্ডের নালুবাক এলাকার বাঁধ ভেঙ্গে যাওয়ায় বন্যাক্রান্ত লোকেদের সাহায্যের জন্য এগিয়ে এলেন সংবাদকর্মী সন্তোষ দে।

লালার রাজ্যেশ্বরপুর প্রথম খণ্ডের নালুবাক এলাকার বাঁধ ভেঙ্গে যাওয়ায় বন্যাক্রান্ত লোকেদের সাহায্যের জন্য এগিয়ে এলেন সংবাদকর্মী সন্তোষ দে।

লালার রাজ্যেশ্বরপুর প্রথম খণ্ডের নালুবাক এলাকার বাঁধ ভেঙ্গে যাওয়ায় বন্যাক্রান্ত লোকেদের সাহায্যের জন্য এগিয়ে এলেন সংবাদকর্মী সন্তোষ দে।

সমগ্র অসমের সাথে হাইলাকান্দি জেলার অধিকাংশ এলাকাতেও বন্যার জল প্লাবিত হয়েছে। জানা গিয়েছে হাইলাকান্দি জেলার  লালা রাজ্যেশ্বরপুর ১ম খন্ডের নালুবাক এলাকাতে বন্যার জলে বাধ ধংশ করলে তৎক্ষণাত ছুটে যান সংবাদকর্মী সন্তোষ দে। তিনি উক্ত স্থানের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে লালার চক্র আধিকারিক জিন্টু বরাকে এবিষয়ে অবগত করান। এতে জিন্টু বরা তৎক্ষনাৎ প্রশাসনিক সাহায্যে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। এদিন,জিণ্টু বরার নির্দেশে তৎক্ষনাৎ উক্ত স্থানে ছুটে যান  জল সম্পদ বিভাগের জেলা কার্যকারি অভিযন্তা ফুলচান্দ খান,  লালার সহকারী কার্য্যকারী বাস্তুকার বাহারুল ইসলাম চৌধুরী, সহকারী বাস্তুকার সঞ্জয় গৌয়ালা ও সুব্রত দে প্রমুখরা। তারা উক্ত স্থান পরিদর্শণ করে ঠিকাদার হুসেন আহমেদকে নির্দেশ দেন তরিঘরি বাধ মেরামত করার জন্য।বিভাগীয় নির্দেশ পেয়ে  ঠিকাদার হুসেন শীগ্রই বস্তা নিয়ে উক্ত স্থানে ছুটে যান কিন্তু রাত্র অনেক হওয়াতে উপযুক্ত সংখ্যার শ্রমিক না পাওয়াতে, তৎক্ষনাৎ সংবাদকর্মী সন্তোষ দে স্থানীয় কয়েকজন যুবকদেরকে সঙ্গে নিয়ে বাধ নির্মাণে নেমে পরেন।এতে জানা গিয়েছে রাত্র ২ টা পর্যন্ত বাধ নির্মাণের কাজ করেছে তারা। উল্লেখ্য রাজ্যেশ্বরপুর ১ম খন্ডে, ৫ম খন্ডে এরকম আরোও অনেক স্থানে স্থানে ফাটল দেখা দিয়েছিল। সন্তোষ সেই সকল ফাটলের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে নিজে দলবল নিয়ে সেখানে ছুটে যান। এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময়ের সন্তোষের এই মহানুভবতা দেখে উক্ত এলাকার সাধারণ মানুষরা ধন্যবাদ ঞ্জাপন করেন এবং প্রশাসনিক আধিকারিকারিকেরাও তাকে ধন্যবাদ ঞ্জাপন করেন। অন্যদিকে স্থানীয় বিধায়ক জাকির হুসেন লস্কর সন্তোষের এই মহানুভবতার খবর শুনে গুয়াহাটি থেকে ফোনযোগে ওকে ধন্যবাদ ঞ্জাপন করেন।

LEAVE A COMMENT

Comment